লিখেছেন ইমানুল হক
৮.
আমার বিষন ভয় লাইগতাছে। আল্লা, আমি কি করুম, তুমিই কও। এই কতাও হুনতে অয়? কি কলিযুগ আইলো!
ইক্টু আগে দেহা হইছিল মেম্বরের ফুলার লগে। আমি জিগাইলাম:
- বাজান, ক্যামন আছো?
মেম্বরের ফুলার জবাব:
- এই তো চাচা, তেমন ভালো না। আপনি কেমন আছেন?
আমি বইল্যাম:
- বালাই আছি। কিন্তু তুমার আবার কি অইলো?
মেম্বরের পো উওর দিল:
- দেখেন না, দেশটা একেবারে ইসলামিক জঙ্গি দিয়ে ভরে গেল। চারিদিকে শুধু ইসলামিক জঙ্গিদের আতংক। দেশটা তো একবারে ধ্বংস করে ফেলবে।
- কি কও বাজান, এইসব ত ইসলামে কয় নাই, এইগুলা ত ইহুদী-ক্রিষ্টানগের চক্রান্ত। এগুলাত কান দিও না। আল্লা এইগুলার উফরে গজব পেলবে, দেইহো। আল্লায় কইছে: "হে কিতাবিগণ! তুমরা তুমাগের দর্ম লইয়া বাড়াবাড়ি কইরো না আর আল্লার ব্যাফারে সত্যি কতা কও।" (সূরা নিসা: ১৭১) তাছাড়া আরেক জাগায় কইছে: "তুমার প্রতিফালক ইচ্চা কইল্যে পিতৃবীত যারা আছে, হগ্যলেই ইমান আইন্ত (আল্লার উফ্রে)। তালি কি তুমি ইমানদার অওয়ার জইন্য মাইনশের লগে জবরদুস্তি করবা?" - আমি বুজাইলাম।
মেম্বরের পোর পাল্টা জবাব:
- তালি ফড়ে এই আয়াতডা কি মিছা নি চাচা? "আমি কাফেরদের মনে ভীতির সন্চার করে দেব। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হানো এবং তাদেরকে কাটো জোরায় জোরায়।" (সূরা: ৮ আয়াত: ১২) আর আর এক জায়গায় আল্লাহ স্পষ্ট বলেছেন: "অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।" (সূরা আত তাওবাহ, আয়াত:৫) এইগুলাও কি ইহুদী-নাসারাদের চক্রান্ত নাকি চাচা?"
আমার মেজাজ খারাপ অই গেল কতাডা হুইনা। কি কমু, বাইবতে ফাইল্লাম না। মেম্বারের ফুলা, কিছু কওয়াও যায় না।
দিশা না ফাই "নাউজবেল্লা, নাউজবেল্লা" বইলতে বইলতে বাসার দিক তারাতারি দৌর দি চলি আইলাম। আর এই সূরাডা কি মেম্বরের ফুলা বানাই কইলো নিকি, চিন্তা কইত্তে লাইগলাম।
৮.
আমার বিষন ভয় লাইগতাছে। আল্লা, আমি কি করুম, তুমিই কও। এই কতাও হুনতে অয়? কি কলিযুগ আইলো!
ইক্টু আগে দেহা হইছিল মেম্বরের ফুলার লগে। আমি জিগাইলাম:
- বাজান, ক্যামন আছো?
মেম্বরের ফুলার জবাব:
- এই তো চাচা, তেমন ভালো না। আপনি কেমন আছেন?
আমি বইল্যাম:
- বালাই আছি। কিন্তু তুমার আবার কি অইলো?
মেম্বরের পো উওর দিল:
- দেখেন না, দেশটা একেবারে ইসলামিক জঙ্গি দিয়ে ভরে গেল। চারিদিকে শুধু ইসলামিক জঙ্গিদের আতংক। দেশটা তো একবারে ধ্বংস করে ফেলবে।
- কি কও বাজান, এইসব ত ইসলামে কয় নাই, এইগুলা ত ইহুদী-ক্রিষ্টানগের চক্রান্ত। এগুলাত কান দিও না। আল্লা এইগুলার উফরে গজব পেলবে, দেইহো। আল্লায় কইছে: "হে কিতাবিগণ! তুমরা তুমাগের দর্ম লইয়া বাড়াবাড়ি কইরো না আর আল্লার ব্যাফারে সত্যি কতা কও।" (সূরা নিসা: ১৭১) তাছাড়া আরেক জাগায় কইছে: "তুমার প্রতিফালক ইচ্চা কইল্যে পিতৃবীত যারা আছে, হগ্যলেই ইমান আইন্ত (আল্লার উফ্রে)। তালি কি তুমি ইমানদার অওয়ার জইন্য মাইনশের লগে জবরদুস্তি করবা?" - আমি বুজাইলাম।
মেম্বরের পোর পাল্টা জবাব:
- তালি ফড়ে এই আয়াতডা কি মিছা নি চাচা? "আমি কাফেরদের মনে ভীতির সন্চার করে দেব। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হানো এবং তাদেরকে কাটো জোরায় জোরায়।" (সূরা: ৮ আয়াত: ১২) আর আর এক জায়গায় আল্লাহ স্পষ্ট বলেছেন: "অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।" (সূরা আত তাওবাহ, আয়াত:৫) এইগুলাও কি ইহুদী-নাসারাদের চক্রান্ত নাকি চাচা?"
আমার মেজাজ খারাপ অই গেল কতাডা হুইনা। কি কমু, বাইবতে ফাইল্লাম না। মেম্বারের ফুলা, কিছু কওয়াও যায় না।
দিশা না ফাই "নাউজবেল্লা, নাউজবেল্লা" বইলতে বইলতে বাসার দিক তারাতারি দৌর দি চলি আইলাম। আর এই সূরাডা কি মেম্বরের ফুলা বানাই কইলো নিকি, চিন্তা কইত্তে লাইগলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন