আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ৪ জুন, ২০১৭

ইমানুলের ধর্মকথা- ৯


লিখেছেন: ইমানুল হক

১১.
বায়েরা আমার, আইজ তুমাগের কিচু কতা বইলবার চাই। আইজ কিচু মানুষ মুচলিম ব্যাষ নিয়ে আমাগের কুমলমতি মুমিন বাইন্দাগের দুকা দিবার চাইচ্চে। তারা আমাগের ইচলামের ফত অইতে সরিয়ে মুনাপিক বানানির দান্দা কইত্তেসে। আসুলে ফ্রকিতপক্কে তারাই মুনাপিক যারা মুমিন ব্যাশ দরে বইলচে যে, যারা ইচলামের ফতে যুদ্দ করে তারা নিকি জুঙ্গি আর তাগের দর্মের পতে যুদ্দ বা জিআদ করার সাত নিকি ইচলামের কুনু সম্পক্ক নাই। কিন্তু বায়েরা, (আসুলে ত, উর্দূ জং শব্দের অর্থ লড়াই সে ক্ষেত্রে যারা লড়াই করে তারা জঙ্গি।) যারা আল্ল্যার বিদান এই পৃতিবিতে কায়েম করতে চায় তারা নিকি সহি ইচলাম না। কিন্তু আমরা যুদি আল্লার রাচূল, আমাগের ফ্রিয় নবি (সা:) এর জীবন দেকি বা তার দেওয়া আদীস ফড়ি তালি কি দেকি?? উদারন:
বইঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ), অধ্যায়ঃ ৫৬/ জিহাদ ও যুদ্ধকালীন আচার ব্যবহার, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৮
৫৬/২২. জান্নাত অইলো তরোয়ালের জলকানির তলে।


মুগীরাহ ইবনু শু‘বা (রাঃ) বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাগের জানিয়েচেন, আমাগের ফ্রতিপালকের পয়গাম। আমাগের মইদ্দে যে শহীদ অইলো সে জান্নাতে পৌঁচে গেল। ‘উমার (রাঃ) নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বইল্যেন, আমাগের শহীদগণ জান্নাতবাসী আর তাগের নিহতরা কি জাআন্নামবাসী না? আল্লার রাচূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াচাল্লাম) বলেন, হ্যাঁ। ২৮১৮. ‘উমার ইবনু ‘উবায়দুল্লাহ্ (রহ.)-এর আযাদকৃত গোলাম ও তার কাতিব সালিম আবূন নাযর (রাঃ) হতে বন্যিত। তিনি বইল্লেন, ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু আবূ আওফা (রাঃ) তাঁকে লিকেচিলেন যে, আল্লার রাচূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াচাল্লাম) বলেচেন, তুমরা জেনে রাকো, তরবারির ছায়া-তলেই জান্নাত। উয়াইসী (রহ.) ইবনু আবূ যিনাদ (রহ.)-এর মাইদ্যমে মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহ.) তেকে আদীস বন্যনার ব্যাফারে মু‘আবিয়াহ ইবনু ‘আমর (রহ.) আবূ ইসহাক (রহ.)-এর মাইদ্দমে মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রাঃ) অতে বন্যিত আদীসের অনুসরণ করেচেন। (২৮৩৩, ২৯৬৬, ৩০২৪, ৭২৩৭) (মুসলিম ৩২/৬ হাঃ ১৭৪২, আহমাদ ১৯১৩৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৬০৮, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ২৬২০)। তাচারা আল্লা নিজে কুরানে বলেচেন, " তুমাগের উফর যুদ্ধ ফরয করা অয়েছে, অথচ তা তুমাগের কাচে অচন্দনীয়। পক্কান্তরে তুমাগের কাচে অয়তো কুন একডা বিষয় পচন্দসই না, অতচ তা তুমাগের জইন্য কল্যাণকর। আর অয়তুবা কুন একডা বিষয় তুমাগের কাচে পচন্দনীয় অতচ তুমাগের জইন্যে অকল্যাণকর। বস্তুতঃ আল্লাই জানেন, তুমরা জান না। সূরা: বাকারা: ২১৬। আইজকালের এই নামদারী মুচলিমরা শুদু মিত্যা বলি বেড়াতে ফাড়ে কিন্তু নিজেরা এই দুই দিনের জিবনের সুকের লাই এমুন কতা বলি বেড়ায়। কিন্তু একডা কতা টিক যে যারা আমাগের জিআদী বাই-বিরাদারেক অবয়েলা করি জুঙ্গি বলি ডাইকতেচে, তারা মুনাফেক তারা মুর্ক, তাগের জন্য আল্লার দরবারে আচে বয়াবহ শাস্তি। আমাদের প্রতিডি জিহাদি বাই (তুমরা যাগের জুঙ্গি কও) তারাই অইল ফ্রকিতপক্কে আল্লার সহি মুমিন বান্দা। ইরাই অইল ফ্রকিত মুচলিম ছহি মুমিনের বাইচ্চ্যা আর বাকি গুলা অইল আদা-মালুর বাইচ্চ্যা । এ আল্লা তুমি ফ্রতিডা মুচলিমেকই তুমার বিদান কায়েমের পতে মিত্তুবরন করার তউপিক দান করো। আমিন।

1 টি মন্তব্য: