লিখেছেন- সজিব হোসেন
১৯১০। নোবেল জয়ী বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড ভোররাতে একটা স্বপ্ন দেখলেন। দেখলেন তিনি মরুভূমির বুকে হেঁটে চলেছেন আর সামনে অনতিদূরে এক আলোক উজ্জ্বল শহর।
শহর নিয়ন বাতির আলোয় ঝলমল করছে। আর ওপরে বিলবোর্ডে এলইডি লাইটে লিখা "শান্তির শহর"!
রাদারফোর্ড সারাদিন অন্যমনস্ক হয়ে কাটালেন শেষে নীল বোরের কাছে সব খুলে বললেন।
নীল বোর সব শুনে বলল, "হুম।তুমি এক কাজ করো,পাশের মসজীদের ঈমামের সাথে গিয়ে একবার দেখা করো"।
রাদারফোর্ড ছুটলেন ঈমামের কাছে।
খুলে বললেন স্বপ্নের কথা।
ঈমাম বললেন, "এটা খুব শুভ লক্ষন।
আল্লাহ আপনাকে হজ্বে ডাকছেন।"
কিন্তু এই ইহুদী নাসারা জালিম সমাজ কি রাদারফোর্ড এর হজ্বে যাওয়া মেনে নেবে?
তাই তিনি ছদ্মবেশ ধারণ করলেন আর পাড়ি দিলেন মক্কা।
মক্কা গিয়ে তিনি চমকে গেলেন!
কাবাকে ঘিরে মানুষের এমন ঘুরে যাওয়া দেখে তিনি আল্লাহর ঈশারা বুঝলেন আর ফিরে এসে তিনি এক জগত বিখ্যাত কাজ করলেন।
যেই কাজকে আজ আমরা রাদারফোর্ড এর পরমানু মডেল হিসেবে চিনি।
হ্যাঁ ভন্ডুরা রাদারফোর্ড,যিনি বলেছিলেন পরমানুর কেন্দ্র নিউক্লিয়াস যার আয়তন ক্ষুদ্র কিন্তু পরমানুর প্রায় সকল ভর এই নিউক্লিয়াসে থাকে।
মানে তিনি দেখেছিলেন পৃথিবীর তুলনায় কাবা খুব ছোট কিন্তু তার ক্ষমতা (রুপক অর্থে ভর) সবচেয়ে বেশী।
আর নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেকট্রনসমূহ প্রদক্ষিণ করে।মানে মানুষকে দেখেছিলেন কাবাকে কেন্দ্র করে ঘুরতে।
হ্যাঁ ভন্ডুরা রাদারফোর্ড এই বিজ্ঞান আবিষ্কার করার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন ইসলাম থেকেই।
মাশেল্লা এক্কেরে টিক।
উত্তরমুছুন